দোহা
শ্রী গুরু চরণ সরোজ রাজ, নিজমন মুকরু সুধারী। বরনুম রঘুবর বিমল জাসু, যিনি ফল দেন।
বুদ্ধিহীন তনু জানিক, সুমিরাউন পবন-কুমার। শক্তি, বুদ্ধি এবং জ্ঞান শরীরকে মোহিত করে, প্রতিটি ব্যথা খারাপ হয়ে যায়। চতুর্মুখী
মহাপ্রভু হনুমান। জয় কপিস, তিন জন উন্মুক্ত।
রাম দূত অতুলনীয় বল ধামা। অঞ্জনি-পুত্র পবনসুত নামা।
মহাবীর বিক্রম বজরঙ্গী। যিনি মন্দ চিন্তা দূর করেন এবং মহান ব্যক্তির সাহচর্য দান করেন।
কাঞ্চন বরন বিরাজ সুবেসা। কানন কুণ্ডল কুঞ্চিত কেমন?
বজ্রপাত এবং পতাকা ধরুন। পবিত্র সুতো কাঁধে শোভা পায়।
শঙ্কর সুবন কেশরী নন্দন। তেজ প্রতাপ মহা জগ বন্দন।
বুদ্ধিমান, খুব চালাক। রাম তার কাজ করতে আগ্রহী।
আপনি ঈশ্বরের মহিমা শুনতে আনন্দিত মনে মনে রাম লখন সীতা বাস করে।
সূক্ষ্ম আকারে দেখান। ভয়ঙ্কর রূপ নিয়ে লঙ্ক জারওয়া।
ভীম রূপে রাক্ষসদের বিনাশ করলেন। রামচন্দ্রের কাজ দেখভাল কর।
লাখন দীর্ঘজীবী হোক। শ্রী রঘুবীর হরষি এনেছেন।
রঘুপতি তার অনেক প্রশংসা করলেন। আপনি আমার প্রিয় ভারতী সাম ভাই।
আমি আপনার শরীর যেমন এটি ভালোবাসি. শ্রীপতিকে এই কথা বলিব।
সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনিসা। নারদ ও সারদ সহ অহিসা।
কুবের দিগপাল কোথায়? কোভিড কখন কোথায় বলতে পারে?
কিন্হ সুগ্রীবহিঁ তুমি অনুগ্রহ। রাম সিংহাসন পেয়ে আমাকে সিংহাসন দিলেন।
তোমার মন্ত্রকে আমি বিভীষণ মনে করেছি। লঙ্কেশ্বর থাকলে সারা বিশ্ব জানবে।
জগ সহস্র জোজন পার ভানু৷ লিলির মিষ্টি ফল জেনে নিন।
প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহি৷ পানির স্তর অতিক্রম করা আশ্চর্যের কিছু নয়।
অগম্য কাজের সংসারের ছেলেরা। তোমার সহজ কৃপা, তেতে।
ভগবান রাম আমাদের রক্ষা করেন অনুমতি ছাড়া টাকা নেই।
সব সুখ আপনার স্যার। কেন আপনি, সৃষ্টিকর্তা, ভয় পাবেন?
আপনার তীব্রতা নিজেই নিয়ন্ত্রণ করুন। তিনজনই কেঁপে উঠল।
ভূত-প্রেত কাছে আসে না। নাম শুনলে মহাবীর।
নাকের রোগ সবুজ এবং সবকিছু হলুদ। অনবরত হনুমত বিরা জপ করুন।
হনুমান আপনাকে কষ্ট থেকে রক্ষা করবে। যিনি মন ও কথায় মনোযোগ আনেন।
রাম সকলের উপরে তপস্বী রাজা। তিনের কাজ স্থূল, তুমি দাস।
এবং কে তাই কখনও আকাঙ্ক্ষা আনা. সোই অমিত জীবনের ফল পেল।
চার যুগ জুড়েই তোমার মহিমা। পৃথিবীর বিখ্যাত আলো।
আপনি সাধক এবং স্তম্ভের তত্ত্বাবধায়ক.. অসুর নিকন্দন রাম দুলারে।
অষ্টসিদ্ধি ও নয়টি ধনদাতা। যত বার দীন জানকী মা।
রাম রসায়ন তোমার পাশা। সর্বদা রঘুপতির সেবক থাক।
রাম তোমার স্তব গ্রহণ করুক। ভুলে যাও বহু জন্মের দুঃখ।
শেষবারের মতো রঘুবরপুরে গিয়েছিলেন। যেখানে তিনি হরির ভক্ত জন্মেছিলেন।
আর দেবতারা কিছু মনে করেননি। হনুমত সবাইকে খুশি করলেন।
সংকটের অবসান হবে এবং সমস্ত যন্ত্রণা মুছে যাবে। জো সুমিরই হনুমত বলবীরা৷
জয় জয় জয় হনুমান গোসাইন। দয়া করে আমাকে গুরুদেবের মতো আশীর্বাদ করুন।
যে ১০০ বার পড়বে! বন্দী মুক্ত হলে পরম আনন্দ হয়।
যে এই হনুমান চালিসা পাঠ করবে। হ্যাঁ সিদ্ধি সখী গৌরীসা।
তুলসীদাস সদা হরি চেরা। কিজই নাথ হৃদয় মহন ডেরা। দোহা
পবনতনয় সংকট হরণ, শুভ মূর্তি রূপ।
সীতা সহ রাম লখন, হৃদয় বসহু সুর ভূপ।
